শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৪৪ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম

ঝড়ে দুমড়-েমুচড়ে গলে ভূমহিীনরে ঘর ঃ খোলা আকাশরে নচিে বসবাস

ঝড়ে দুমড়-েমুচড়ে গলে ভূমহিীনরে ঘর ঃ খোলা আকাশরে নচিে বসবাস

সাদুল্লাপুর প্রতনিধিি ঃ নভিৃত অঞ্চলরে বাসন্দিা মুক্তা রানী (৪৬)। হয়ছেনে স্বামী থকেে বচ্ছিন্নি। নজিরে নইে জায়গা জম।ি আশ্রয় নয়িছেনে অন্যরে ভটিায়। সখোনে একটি জরার্জীণ ঘরে সন্তান নয়িে বসবাস। কাটে র্দুবষিহ জীবনযাপন। এরই মধ্যে ঝড় হাওয়ায় উড়ে গছেে তার সইে ঘররে চালা। এখন খোলা আকাশরে নচিে বসবাস এই ভূমহিীনরে।
গত মঙ্গলবার দুপুররে দকিে এমনি এক অদ্ভূত চত্রি দখো গছে, ধাপরেহাট ইউনয়িনরে বোয়ালীদহ গ্রাম।ে এখানে উড়ে যাওয়া ভাঙা ঘরে নর্বিাক চোখে তাকয়িে ছলিনে ভূমহিীন মুক্তারানী। চরম হতাশায় যনে আকাশ-বাতাস ভারি হয়ে ওঠছে তার।
খোঁজ নয়িে যানা যায়, বোয়ালীদহ গ্রামরে মৃত নছরি উদ্দনিরে ময়েে মুক্তা রানী। তরুণী বয়সে বয়িে হলওে সইে সংসার টকিনেি তার। এরপর কয়কে বছর পর ফরে বয়িে হয় পাশরে উপজলোর ভন্ডোবাড়ি এলাকায়। সখোনে কোলজুড়ে জন্ম হয় একটি ছলেে সন্তান। এরই মধ্যে দ্বতিীয় এ স্বামী আরকেটি বয়িে করনে। তখন থকেে স্বামী বচ্ছিন্নি হয়ে থাকছনে বাবার গ্রামরে এলাকায়। পতৈৃক সুত্রে কোন সহায় সম্বল বা জমজিমা না থাকায় আশ্রয় ননে অন্যরে জমতি।ে সখোনে একটি মাটরি ঘর স্থাপন করে একমাত্র ছলেকেে (৪) নয়িে র্দুবষিহ জীবনযাপন করছনে। তবে বাঁশঝাড়রে মধ্যে এ বাড়তিে নইে কোন টউিবয়লে ও টয়লটে সুবধিা। আর বদ্যিুৎবহিীন ভূতরে বসবাস। জনপ্রতনিধিদিরে কাছে পান না কোন সহায়তা। জীবকিার তাগতিে বক্রিি করনে কচুশাক। যে শাক রাস্তার ধারে অযন্তে অবহলোয় বড়েে ওঠা সইে শাক সংগ্রহ করে বভিন্নি হাট-বাজার ও বাড়ি বাড়ি গয়িে বক্রিি করনে মুক্তা রানী। এ থকেে কোনমতে জীবকিা চলে তার। কোলরে শশিুকে নয়িে সারাদনি হারভাঙা পরশ্রিম করে ঘরে একটু ভালোভাবে ঘুমাবনে তাও হয় না। জঙ্গলরে ভতেরে জরার্জীণ ঘরে নর্ঘিুম রাত কাটে এই ভূমহিীন নারীর। কয়কেদনি আগে রাতরে বলোয় হঠাৎ তুফান এসে সব কছিু তছনছ করছে।ে উড়ে গছেে সইে মাটরি ঘররে চালা। এখন খোলা আকাশরে নচিে বসবাস। সন্তানকে নয়িে বড়েছেে আরও র্দুদশা। বশৈাখরে বৃষ্টতিে রাত্রীযাপন করতে হচ্ছে ভজো বছিানায়। আর সন্তান নয়িে শরীর ভজিে যবুথবু হয়ে থাকছনে এই মুক্তা রানী। নইে খাবাররে ব্যবস্থাও। এখন কি হবে কই যাব,ে সব শষে হয়ে গছেে তার।
এ বষিয়ে ভুক্তভোগী মুক্তা রানী কান্না জড়তি কণ্ঠে বলনে, স্বামী ছাড়া হয়ে সন্তানকে নয়িে আশ্রয়হীন হয়ে খয়েে না খয়েে জীবনযাপন করছ।ি অন্যরে জমতিে একটি ঘর তুলে বসবাস করতাম। সটোও আবার বাতাসে দুমড়ে মুচড়ে গছে।ে এখন র্পযন্ত মলেনেি প্রশাসনরে কংিবা জনপ্রতনিধিদিরে সহায়তা। সকারভিাবে আমাকে একটি যদি আশ্রয়রে ব্যবস্থা করে দতিো তাহলে হয় কছিু আরামে থাকতে পারতাম
ধাপরেহাট ইউনয়িন পরষিদ (ইউপ)ি সদস্য জল্লিুর রহমান জানান, মুক্তা রানীর ঘররে চালা উড়ে গছেে সটেি জানা নইে তার। খতয়িে দখেে তাকে সহযোগীতার চষ্টো করবনে। সাদুল্লাপুর উপজলো প্রকল্প বাস্তবায়ন র্কমর্কতা (পআিইও) ময়নুল হক বলনে, প্রাকৃতকি র্দুযােগে ক্ষতগ্রিস্ত মুক্তা রানীর ব্যাপারটি স্থানীয় জনপ্রতনিধিদিরে মাধ্যমে খোঁজ নওেয়া হব।ে সম্ভব হলে তাকে সহযোগীতা করা যতেে পার।ে

নিউজটি শেয়ান করুন

© All Rights Reserved © 2019
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com